সর্বশেষ

বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

চাকুরীর জন্য সেরা ১০ গার্মেন্টস কোম্পানি।

চাকুরীর জন্য সেরা ১০ গার্মেন্টস কোম্পানি।

চাকুরীর জন্য সেরা ১০ গার্মেন্টস কোম্পানি।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সবচেয়ে বড় একটি দিক হচ্ছে পোশাক তৈরি শিল্প। যা বাংলাদেশকে প্রতি বছর বৈদেশিক মুদ্রায় প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি অর্থ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ পোশাক শিল্প রপ্তানি দিক দিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে এইভাবে যদি দিনকে দিন বাংলাদেশ পোশাক শিল্প এগিয়ে যেতে থাকে তাহলে ২০২৪ সালে প্রায় ৬০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে । আজকের এই ভিডিও তে চাকুরীর জন্য বাংলাদেশের সেরা ১০ টি গার্মেন্টস কোম্পানি নিয়ে আলোচনা করবো। যেখানে চাকুরী করা যেমন সম্মানের তেমনি ভালো বেতনও পাওয়া যায়। এই সকল তথ্য গুগল ও বিভিন্ন সোর্স থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে কাজেই ১০০% তথ্য নাও মিলতে পারে। তাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টস বক্সে লিখে যেতে ভুলবেন না। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। 
 
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি গার্মেন্টস কোম্পানি নাম নিচে উল্লেখ করা হলো:

১। হা-মিম গ্রুপ

দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প কারখানা হচ্ছে হা-মিম গ্রুপ। তাদের বাংলাদেশে মোট ২৬ টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এই পোশাক উৎপাদন কোম্পানির মালিক মালিকানা হচ্ছে একটি বেসরকারি কোম্পানি। তারা প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক ডলার ইনকাম করে।
এই কোম্পানিতে মোট কর্মচারী সংখ্যা রয়েছে ৬০০০০ জনেরও বেশি। এই কোম্পানি যেগুলো তৈরি করে থাকেন তার মধ্যে জিন্স, শার্ট, জ্যাকেট, শাড়ি,অন্যতম। তারা এই পণ্যগুলো বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে  বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক পুরস্কার ও অর্জন করেছেন। এই পোশাক উৎপাদন করার প্রধান কারখানাটি ঢাকার তেজগাঁয়ে অবস্থিত। 

২। স্কয়ার ফ্যাশান লিমিটেড 

স্কয়ার ফ্যাশন লিমিটেড এটি হলো আরেকটি বাংলাদেশের খুবই স্বনামধন্য একটি পোশাক শিল্প কোম্পানি। তারা হচ্ছে স্কয়ার গ্রুপ অফ কোম্পানি যাদের বিভিন্ন সংখ্যক টেক্সটাইল পণ্য রয়েছে। তারা বিভিন্ন ধরনের গার্মেন্টস পণ্য উৎপাদন করে থাকে। তারা বাংলাদেশের পাশাপাশি পুরো বিশ্বকে তাদের পণ্যগুলো আদান প্রদান করে থাকেন। এই উৎপাদনকারী পণ্য সংস্থার ও দৃষ্টিভঙ্গি গ্রাহকের চাহিদা অনেক বেশি। এই পোষাক কোম্পানি  ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত।

৩। বেক্সিমকো( টেক্সটাইল কোম্পানি ) 

বেক্সিমকো হচ্ছে বাংলাদেশের খুবই সুনামধন্য ও জনপ্রিয় পোশাক তৈরি কোম্পানি। তারা তাদের গার্মেন্টস কোম্পানিতে বিভিন্ন ফ্যাশন ডিজাইনের কাপড় তৈরি করে থাকেন। এই গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানিটি স্থাপিত হয় ১৯৯৭ সালে ঢাকা ধানমন্ডিতে। এবং এই কোম্পানিটির কারখানা রয়েছে ঢাকা সাভারে। 

৪। ডিবিএল লিমিটেড

ডিবিএল গ্রুপ বাংলাদেশের একটি শীর্ষ স্থানীয় পোশাক তৈরি এবং টেক্সটাইল উৎপাদনকারী কোম্পানি। তাদের কোম্পানি বাংলাদেশ নিউ এয়ার কোম্পানির নামে পরিচিত লাভ করেছে। বর্তমানে এই কোম্পানিটির মোট কর্মচারীর সংখ্যা, ৪০ হাজারেরও বেশি। তারা তাদের উৎপাদনকারী পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে এবং বৈদেশিক বাজারে রপ্তানি করে থাকে। তাদের কোম্পানিটি অবস্থিত, ঢাকা কাওরান বাজারে। 

৫। ফকির গ্রুপ

ফকির গ্রুপ হচ্ছে বাংলাদেশের আরেকটি শীর্ষ স্থানীয় রপ্তানি মুখী পোশাক তৈরি কারী কোম্পানি লিমিটেড। তারা বিভিন্ন কাপড়ের লেভেল ডিজাইন ও ম্যানুফ্যাকচারিং এবং নিউ গার্মেন্টস সহ তাদের সেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই উৎপাদনকারী কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ফ্যাক্টরি হচ্ছে, ঢাকা নারায়ণগঞ্জ অবস্থিত।

৬। স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপ লিমিটেড

স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপ লিমিটেড বাংলাদেশের একটি স্থানীয় পোশাক তৈরি কারি শিল্প কোম্পানি যা বাংলাদেশের স্থাপিত করা হয় ১৯৮৫ সালে ঢাকায়। এছাড়াও তারা নৃত্য স্থানীয় পোশাক তৈরি কোম্পানি যাদের ঢাকা শহরে মোট বারোটি পোশাক তৈরি শিল্প কারখানা রয়েছে। বর্তমানে এই পোশাক শিল্প কাজের জন্য ৪৫ হাজার কর্মচারী রয়েছেন। 

৭। এপিলিয়ন গ্রুপ

এপিলিয়ন গ্রুপ বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারক। কোম্পানীটি 1984 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তারপর থেকে এটি বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছে। এপিলিয়ন গ্রুপের 60,000 জনের বেশি লোক রয়েছে এবং 100 টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করে।

৮। আকিজ টেক্সটাইল মিলস লি.

আকিজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের একটি প্রধান অন্যতম কোম্পানি। কোম্পানীটি 1987 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এরপর থেকে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পোশাক রপ্তানিকারকদের একটিতে পরিণত হয়েছে। আকিজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের 30,000 জনের বেশি লোক রয়েছে এবং 100 টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করে। 

৯। পালমাল গ্রুপ 

পালমাল গ্রুপ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। কোম্পানীটি 1989 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তারপর থেকে এটিও বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক হয়ে উঠেছে। পালমাল গ্রুপে ২০,000 জনেরও বেশি লোক রয়েছে এবং 100 টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করে। 

১০। এশিয়ান অ্যাপারেলস লিমিটেড 

এশিয়ান অ্যাপারেলস লিমিটেড বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে চট্টগ্রাম ইপিজেডে কোম্পানিটি অবস্থিত। তারা তাদের কোম্পানিতে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে থাকেন যেগুলো তাদের গ্রাহককে খুবই পছন্দ করে থাকে । তারা ওয়ারশিং কাপড়, শাড়ি, থ্রি পিস, প্যান্ট, শার্ট, লুঙ্গি, ইত্যাদি উৎপাদন করে থাকেন। এই কোম্পানিতে মোট কর্মচারীর সংখ্যা রয়েছে ৩৫ হাজার এর অধিক।

বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

এনজিন আলতান দোজায়তানের আসল পরিচয় ও স্ত্রী সন্তান।

এনজিন আলতান দোজায়তানের আসল পরিচয় ও স্ত্রী সন্তান।

 দিরিলিস আরতুগ্রুল খ্যাত এনজিন আলতান দোজায়তানের আসল পরিচয় ও স্ত্রী সন্তান।

এনজিন আলতান দোজায়তান


এনজিন আলতান দোজায়তান
একজন তুর্কি অভিনেতা। তিনি ঐতিহাসিক অ্যাডভেঞ্চার ধারাবাহিক "দিরিলিশ আরতুগ্রুলে" প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদে বিশ্বব্যাপী সুপরিচিতি লাভ করেন। তিনি ২৬ জুলাই ১৯৭৯ যুগোস্লাভিয়া জন্মগ্রহণকারী তুর্কি। বর্তমানে তার বয়স ৪৪ বছর। দোজায়তান উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ার সময় থেকেই অভিনয় জীবনে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ডকুজ ইয়েলুল বিশ্ববিদ্যালয়ে থিয়েটার নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। যদিও তিনি তার কোর্স সম্পন্ন করেন এবং একজন পেশাদার অভিনয়শিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ইস্তানবুলে চলে আসেন। ব্যক্তিগত জীবন দোজায়তান ২০০৮ সালে ওজাগ ওজপ্রিন্সের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন কিন্তু তাদের দাম্পত্যজীবন ২০১৩ সালের অক্টোবরে ভেঙ্গে যায়। এরপর কিছু দিন পরে নেসিলিস আলকোপ্লারের সাথে প্রেমবন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর ২০১৪ সালে প্রেম থেকে বিয়েতে রুপ নেয়। ২০১৬ সালের জানুয়ারীতে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয় এবং তার নাম রাখেন আমি আরজ দোজায়তান।

মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৪

ক্যান্সার থেকে মুক্তির দোয়া।

ক্যান্সার থেকে মুক্তির দোয়া।

ক্যান্সারসহ বিভিন্ন প্রকার কঠিন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া।  

ক্যান্সার থেকে মুক্তির দোয়া।
সব সময় মনে রাখবেন সুস্থতা ও অসুস্থতা উভয়ই আল্লাহর নেয়ামত। সুস্থ থাকাকালীন অবস্থায় মানুষ বেশি করে আল্লাহর ইবাদত করতে পারে। শোকর গোঁজর আদায় করতে পারে, আল্লাহর প্রতি বেশি বেশি কৃতজ্ঞ থাকতে পারে। তবে অসুস্থ হলে ভেঙে পড়বেন না কারণ অসুস্থ হলে আল্লাহ তাআলা মর্যাদা বৃদ্ধি করেন, এবং গুনাহ ক্ষমা করতে থাকেন।  

মানুষ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয় এবং অসুস্থ হয়। তবে সবার ক্ষেত্রে রোগের ধরণ এক রকম হয় না। কেউ সামান্য রোগে, আবার কেউ বড় কোনো দুরারোগ্যে রোগে আক্রান্ত হন। তবুও অসুস্থ যে ধরণেরই হোক না কেন, অসুস্থ হলেই মানুষ দুশ্চিন্তিত হয়। আল্লাহর কাছে আরোগ্য কামনা করে থাকেন। তবে কঠিন কোন দুরারোগ্যে আক্রান্ত হলে মানুষ দিশেহারা হয়ে যায়। সে মনে করতে থাকে হয়তো তার সময় শেষ। এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখতে হবে বেশি বেশি নামাজ কালাম পড়তে হবে, দোয়া দরূদ পড়তে হবে। পাশাপাশি এমন একটি দোয়া শিখিয়ে দিতে চায় যে দোয়া পাঠ করলে ক্যান্সারসহ সকল প্রকার দুরারোগ্য থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। 

অনেকেই প্রশ্ন করেন , বড় কঠিন কোনো রোগে আক্রান্ত হলে কোন দোয়া পড়তে হয়, সেটা সম্পর্কে জানতে চায়। উসমান ইবনে হুনাইফ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, এক অন্ধ ব্যক্তি নবী (সা.) এর কাছে এসে বললেন, হে আল্লাহর প্রিয় নবী, আমার জন্য আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া করুন, যেন আমাকে তিনি আরোগ্য দান করেন। তিনি বলেন, তুমি কামনা করলে আমি দোয়া করব, আর তুমি চাইলে ধৈর্য ধারণ করতে পারো, সেটা হবে তোমার জন্য উত্তম। সে বলল, তার কাছে দোয়া করুন। বর্ণনাকারী বলেন, তিনি তাকে উত্তমভাবে অজু করার হুকুম করলেন এবং এই দোয়া করতে বললেন। [তিরমিজি, হাদিস : [৩৫৭৮ ইবনু খুজাইমা, হাদিস : ২/২২৫] মুসতাদরাক হাকিম, হাদিস : ১/৭০৭;  তাবরানি, হাদিস : ৯/১৭] 

ক্যান্সারসহ কঠিন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া 

দোয়াটি হলো-

আরবি :

اللَّهمَّ إنِّي أسألُكَ وأتوجَّهُ إليكَ بنبيِّكَ محمدٍ صَلَّى اللَّهُ عليْهِ وعلى آلهِ وسلَّمَ نبيِّ الرحمةِ ، يا محمدُ إنِّي أتوجَّهُ بكَ إلى ربِّي في حاجَتي هذه فتَقضى، وتُشفعُني فيه وتشفعُهُ فيَّ

বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ওয়া আতাওয়াজ্জাহু ইলাইকা বিনাবিয়্যিকা মুহাম্মাদিন নাবিয়্যির রহমাতি ইন্নি তাওয়াজ্জাহতু বিকা ইলা রব্বি ফি হাজাতি হাজিহি লিতুকদ্বা লি, আল্লাহুম্মা ফাশাফফি’হু ফিয়্যা।

অর্থ : হে আল্লাহ! তোমার কাছে আমি প্রার্থনা করি এবং তোমার প্রতি মনোনিবেশ করি তোমার নবী, দয়ার নবী মুহাম্মদ (সা.) এর (দোয়ার) মাধ্যমে। আমি তোমার দিকে ঝুঁকে পড়লাম, আমার প্রয়োজনের জন্য আমার প্রভুর দিকে ধাবিত হলাম, যাতে আমার এ প্রয়োজন পূর্ণ করে দেওয়া হয়। হে আল্লাহ! আমার প্রসঙ্গে তুমি তাঁর সুপারিশ কবুল করো

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।

 এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম। 

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।
  1. ইউরােপের রুগ্ন মানুষ=তুরস্ক
  2. ইউরােপের সমর রণক্ষেত্র=বেলজিয়াম
  3. ইউরােপের ককপিট=বেলজিয়াম
  4. সম্মেলনের শহর =জেনেভা
  5. ইউরােপের ক্রীড়াঙ্গন=সুইজারল্যান্ড
  6. দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন=নিউজিল্যান্ড
  7. বাজারের শহর=কায়রাে
  8. জাঁকজমকের নগরী=নিউইয়র্ক
  9. পৃথিবীর রাজধানী=নিউইয়র্ক
  10. ক্যাঙ্গারুর দেশ=অস্ট্রেলিয়া
  11. সাদা শহর=বেলগ্রেড
  12. উদ্যানের শহর=শিকাগাে
  13. বাতাসের শহর=শিকাগো
  14. পৃথিবীর কসাইখানা=শিকাগো
  15. দ্বীপের মহাদেশ=ওশেনিয়া
  16. ভূ-স্বর্গ=কাশ্মির।
  17. গােলাপী শহর=জয়পুর,রাজস্থান
  18. পবিত্র পাহাড়=ফুজিয়ানা(জাপান)
  19. পবিত্র ভূমি=জেরুজালেম
  20. পবিত্র দেশ=ফিলিস্তিন
  21. সােনালি আঁশের দেশ=বাংলাদেশ
  22. সাত পাহাড়ের শহর=রোম
  23. পােপের শহর=রােম
  24. নীরব শহর=রােম
  25. চির শান্তির শহর =রােম
  26. সােনালি তােরণের দেশ=সানফ্রান্সিসকো
  27. চির সবুজের দেশ=নাটাল
  28. সােনালি প্যাগােডার দেশ =মায়ানমার
  29. চির বসন্তের নগরী=কিটো
  30. গ্রানাইটের শহর=এভারভিন
  31. গগনচুম্বী অট্টালিকার শহর=নিউইয়র্ক
  32. দক্ষিণের রাণী=সিডনি
  33. হাজার হ্রদের দেশ=ফিনল্যান্ড
  34. শান্ত সড়ক=ভেনিস
  35. দ্বীপের নগরী=ভেনিস
  36. প্রাচ্যের ভেনিস=ব্যাংকক
  37. উত্তরের ভেনিস=স্টকহােম
  38. বাংলার ভেনিস=বরিশাল
  39. প্রাচ্যের ডান্ডি=নারায়ণগঞ্জ(বাংলাদেশ)
  40. অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ=আফ্রিকা
  41. হর্ন অফ আফ্রিকা=ইথিওপিয়া
  42. প্রাচীরের দেশ=চীন
  43. আফ্রিকার কিং=ইথিওপিয়া
  44. শ্বেতহস্তীর দেশ/ শ্যামদেশ=থাইল্যান্ড
  45. চীনের নীলনদ=ইয়াংসিকিয়াং
  46. পীত নদীর দেশ=হােয়াংহাে
  47. প্রাচ্যের ম্যানচেস্টার=ওসাকা(জাপান)।
  48. হলদে নদী=হােয়াংহাে
  49. নীল পর্বত=নীলগিরি পাহাড়
  50. সােভিয়েত ইউনিয়নের শস্য ভান্ডার=ইউক্রেন
  51. প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন=জাপান
  52. সূর্য উদয়ের দেশ=জাপান
  53. ভূমিকম্পের দেশ =জাপান
  54. বজ্রপাতের দেশ=ভুটান
  55. ম্যাপল পাতার দেশ=কানাড়া
  56. লিলি ফুলের দেশ=কানাডা
  57. সমুদ্রের বধূ=গ্রেট ব্রিটেন।
  58. সমুদ্রের নদী=গালফ স্ট্রিম।
  59. মেডিটেরিয়নের দেশ= জিব্রাল্টার
  60. রৌপ্যের শহর=আলজিয়ার্স
  61. স্বর্ণ নগরী=জোহান্সবার্গ
  62. ভূমধ্যসাগরের চাবি/প্রবেশদ্বার=জিব্রাল্টার
  63. বিশের রুটির ঝুড়ি=প্রেইরি
  64. হারকিউলিসের স্তম্ভ=জিব্রাল্টার মালভূমি
  65. পিরামিডের দেশ=মিশর
  66. পৃথিবীর ছাদ=পামির মালভূমি
  67. নীল নদের দেশ =মিশর
  68. নিষিদ্ধ দেশ=তিব্বত
  69. নিষিদ্ধি শহর=লাসা
  70. পশুপালনের দেশ=তুর্কিস্তান
  71. পশ্চিমের জিব্রাল্টার=কুইবেক
  72. পৃথিবীর চিনির আধার=কিউবা
  73. মুক্তার দেশ=কিউবা
  74. মুক্তার দ্বীপ=বাহরাইন
  75. মরুর মুক্তা=পালমিরা
  76. মরুভূমির দেশ=আফ্রিকা
  77. মসজিদের শহর=ঢাকা, ইস্তাবুল
  78. রিক্সার নগরী=ঢাকা
  79. ট্যাক্সির নগরী=মেস্কিকো
  80. সকালবেলার শান্তি= কোরিয়াকে
  81. ভাটির দেশ=বাংলাদেশ
  82. বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার=চট্টগ্রাম


সোমবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৪

প্রেম কি পাপ!

প্রেম কি পাপ!

প্রেম কি পাপ! 
অনেকেই মনে করেন প্রেম করা পাপ এটা না হয় মেনে নিলাম, কিন্তু মনের ভিতরে সম্পর্ক রাখা তো আর গুনাহ না। তবে যারা এমনটা ধারনা করেন, বা এমনটা বিশ্বাস রাখেন, কথায় কথায় প্রেমকে জায়েজ করার জন্য এসব বিভিন্ন যুক্তি দেখান, আসলে তারা মুসলিম হয়েও নিজের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার পরিচায়ক ছাড়া আর কিছুই না!  

বিয়ের আগে কোন বেগানা ছেলে মেয়েদের মধ্যে প্রেম বলুন, ফ্রেন্ডশিপ বলুন, মানসিক কিংবা শারিরীক সম্পর্ক বলুন, জাস্ট ফোনে কথা বলা, চ্যাট করা যা-ই বলুন না কেন সবগুলোই "যিনা" যা ইসলামে সম্পূর্ণরূপে হারাম করা হয়েছে।  

প্রেম কি পাপ!

হাদিসে এসেছে  
চোখ দিয়ে তাকানো চোখের যিনা, কান দিয়ে শোনা কানের যিনা, ফোন আলাপ, রোম্যান্টিক আলাপ শোনা), হাত দিয়ে স্পর্শ করা হাতের যিনা, রোম্যান্টিক কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা, (ডেটিং বা অশ্লীল কাজের জন্য) হেঁটে গেলে পায়ের যিনা, যিনার কল্পণা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা ( আপনি একটা বেগানা মেয়েকে ও ছেলেকে নিয়ে যা কল্পনা করেন সবই এক প্রকার যিনা। 
অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়”।
সহীহ আল-বুখারী, সহীহ আল-মুসলিম,
সুনানে আবু দাউদ, সুনানে আন-নাসায়ী।
এখন যারা প্রেমকে নানা যুক্তি দেখিয়ে হালাল করতে চান তারাই বলুন হাদিসের কোন দিক দিয়ে প্রেম নামক "যিনা"কে হালাল করা হল? 

আল্লাহ তাআ’লা সব যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ
“আল্লাহ্‌ পাক বলেছেন তোমরা যিনার ধারে কাছেও যেও না, কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ"। (সূরা বনী ইসরাঈলঃ ৩২)
বিয়ের আগে ছেলে-মেয়েদের প্রেমের সম্পর্ক, বন্ধুত্ব যে হারাম, এ নিয়ে কোরাআন- হাদিসে প্রমাণের অভাব নেই।  

যারা আল্লাহ ও রাসূলের উপর বিশ্বাস রাখে তাদের জন্য ১ টা আয়াত, ১ টা হাদিস ই যথেষ্ট হারাম পথ থেকে ফিরে আসার জন্য।

বিয়ের আগে সব রকমের প্রেম ভালবাসা অবৈধ, অপবিত্র কারণ তা শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আসে!
কারন  রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেনঃ
"কোন পুরুষ যখন একজন মহিলার সাথে নির্জনে সাক্ষাত করে ( হোক ফোনে, চ্যাট বা ডেটিং),তখন তাদের তৃতীয় সঙ্গী হয় শয়তান।"তিরমিযী, মিশকাত
এই হলো হারাম প্রেম ভালবাসার অবস্থা। যারা এই ধরনের যিনা- ব্যভিচারের সাথে জড়িত দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে আর কবরের ভয়াবহ আযাব রয়েছে।

ভাই ও বোনেরা, এখনো সুযোগ আছে এই সকল হারাম ও শয়তানের পথ থেকে তাওবা করে ফিরে এসো!


আল্লাহ সকল যিনাকে হারাম করেছেন, এবং বিয়েকে করছেন হালাল।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, "দুজনের পারস্পারিক ভালোবাসার জন্য বিবাহের মত উত্তম আর কিছু নেই।"
(ইবন মাজাহ , ১৮৪৭)   

মহান রব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন  এবং মানার তাওফিক দান করুন। আমিন।

শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩

চরিত্রবান মেয়ে চেনার ১০ টি সহজ উপায়।

চরিত্রবান মেয়ে চেনার ১০ টি সহজ উপায়।

চরিত্রবান মেয়ে চেনার ১০ টি সহজ উপায়।

হ্যালো বন্ধুরা চরিত্রবান মেয়ে চেনেন তো? যদি কেউ চিনে না থাকেন বা চেনার উপায় জানা না থাকে,তাহলে বিনা মুল্যে আজকের এই ভিডিও এর মাধ্যমে চরিত্রবান মেয়ে চেনার ১০ টি সহজ উপায় জেনে নিন। 

বিয়ে করবেন কিন্তু মেয়ে চরিত্রবান কিনা এই ভেবে বিয়েই করছেন না, অথচ বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে। আসুন কিছু কমন বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নিন সত্যিকারের চরিত্রবান মেয়ে। 
  1. চরিত্রবান মেয়েরা ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে অথবা নিজের ধর্ম নিয়ে বেশ সিরিয়াস থাকে। 
  2. চরিত্রবান মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকবে। এমন কিছু পরবে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে। অনেকে বোরখা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।  
  3. চরিত্রবান মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চায় না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে সম্পর্কটাকে টিকিয়ে রাখতে। 
  4. চরিত্রবান মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পড়ুক তা তারা চায় না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।
  5. চরিত্রবান মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।
  6. চরিত্রবান মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।
  7. চরিত্রবান মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদি দেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।
  8. চরিত্রবান মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে ও এরা সাধারণ ঘরকুনো স্বভাবের বেশি হয়।
  9. চরিত্রবান মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকে ভাব ওয়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়। 
  10. চরিত্রবান মেয়েদের কাছে পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।

মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩

 আজব প্রাণী প্লাটিপাস

আজব প্রাণী প্লাটিপাস

আজব প্রাণী প্লাটিপাস
আজব প্রাণী প্লাটিপাস

প্লাটিপাসদের দেখতে হলে যেতে হবে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে। তবে অস্ট্রেলিয়া থাকে বলে ভেবো না তারা সমুদ্রের পাড়ে বা সমুদ্রে থাকে। প্লাটিপাসদের বসবাস সাধারণত নদী নালা খাল বিলে, যেখানে সাদু পানি পাওয়া যায় সেখানেই তারা বাস করতে বেশি পছন্দ করে। তবে সাদু পানিটা যে উৎসেরই হোক না কেন, প্লাটিপাসদের বসবাস পানিতেই, সেখানেই তারা থাকে সেখানেই খায়।   

হাঁসের মতো দেখতে হলেও প্লাটিপাসরা মোটেই পাখি বা মাছ নয়। প্লাটিপাসরা স্তন্যপায়ী। তারা সন্তান প্রসব করে, এবং সন্তানদের দুধ খাওয়ায়।

তবে স্তন্যপায়ীদের মত তাদের দাঁত নেই, ঐ এক ঠোঁটই তাদের সব। সেই ঠোঁট দিয়ে পানির একদম তলা থেকে চামচের মতো শামুক, গুগলি, জেলিফিশ, লার্ভা, কৃমি সব তুলে নিয়ে আসে। সেগুলোর সঙ্গে তুলে আনে নুড়ি আর মাটিও। তারপর সেগুলো ইচ্ছেমতো চিবিয়ে চিবিয়ে খায়। যেহেতু প্লাটিপাসের দাঁত নেই, এই নুড়িগুলোই দাঁত বানিয়ে প্লাটিপাস শক্ত শক্ত খোলস চিবিয়ে ভেতরের মাংসল অংশ খেয়ে ফেলে। কত বুদ্ধি ওদের! 

এত বুদ্ধি শুনে আবার ভেবো না প্লাটিপাসরা খুব বড় কিছু। প্লাটিপাসরা বেশ ছোট এদের শরীর আর মাথা নিয়ে ১৫ ইঞ্চি আর লেজ ৫ ইঞ্চি। মানে পুরোপুরি ২০ ইঞ্চি।  ওদের শরীরটাও মুখের মতোই চ্যাপটা,তবে পানির মধ্যে দিয়ে ওরা খুব সহজেই চলাচল করতে পারে। প্লাটিপাসদের শরীর পুরু বাদামী লোম দিয়ে আবৃত থাকে। আর লোমগুলোও এমন কার্যকরী যে সেগুলো ভেদ করে পানি প্লাটিপাসের শরীরে ঢুকতেই পারে না। এতে প্লাটিপাস সারাদিন পানিতে থাকলেও ঠাণ্ডায় শরীর জমে যায় না। বেশ গরম থাকে।

প্লাটিপাসের সবচেয়ে দারুণ বিষয় হচ্ছে ওদের চঞ্চু। চ্যাপ্টা চঞ্চুর গাঁয়ে অনেকগুলো সংবেদন গ্রহনকারী স্নায়ু থাকে। ফলে পানির আশেপাশে যেখানেই শিকার থাকুক ঠিক  তারা বুঝে ফেলে।

প্লাটিপাসরা ১২-২০ বছর পর্যন্ত বাচে। তবে তাদের জীবনটা নিঃসঙ্গ অবস্থায়, খেয়েদেয়ে ঘুমিয়ে কেটে যায়।