মাছ ধরতে গিয়ে চরম বিপদে ও লজ্জায় পড়লেন এক নারী। হয়তবা আপনারা ভাবছেন সেটি আবার কিভাবে ঘটল। আসুন জানি সেই মজার ঘটনাটি। আসলে মজার বলা ঠিক হবে না কেননা আমাদের কাছে বিষয়টি মজার হলেও ঐ নারীর কাছে বিষয়টি ছিল লজ্জাকর।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ছোট্ট এক গ্রামে বাড়ি এই মহিলার। তিনার নাম হল তৃষ্ণা বেগম। তার বর্তমান বয়স ২২ বছর। তিনি প্রতিদিন পুরুষের মত মাছ ধরতে যেতেন নদীতে। মাছ ধরা তার ছিল নেশার মত। তাই সে প্রতিদিন সকালে সংসারের কাজ শেষ করে নদীতে মাছ ধরার জন্য ছুটে যেতেন। তবে শুধু তিনিই নয় ঐ গ্রামের আরও কিছু মহিলাও একসাথে মাছ ধরতে যেতেন। তাদের গ্রামের পাশ দিয়ে একটা ছোট নদী ছিল আর সেই নদীতেই তারা মাছ ধরতে যেতেন। ঠিক বরাবরের মত ঐ দিন তারা মাছ ধরতে গেলেন । একসাথে কিছু মহিলা নদীতে হাতরিয়ে মাছ ধরতে লাগলো।
মাছ ধরার সময় তৃষ্ণা নামের ঐ মহিলার পা বেঁয়ে একটা জোঁক তার শরীরে প্রবেশ করল। প্রথমে সে বিষয়টি বুঝতে পারল না। যখন ঐ জোঁকটি তার লিঙ্গের মধ্যে প্রবেশ করতে লাগলো তখন তিনি উপলব্ধি করতে পারলো। তিনি জোঁকটি বের করার জন্য চেষ্টা করলেও সেই সময় তিনি বের করতে পারলেন না। তখন সে চিৎকার শুরু করল পাশে যারা মাছ ধরছিলেন তারা ছুটে এলেন কিন্তু কিছুতেই জোঁকটি বের করতে পারল না। তখন তাকে তরিঘরি করে হাস্পাতালে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানেই ডাক্তারগণ সরনা দিয়ে বের করতে সক্ষম হন।বর্তমানে তিনি এখন সুস্থ আছেন।
মাছ ধরার সময় তৃষ্ণা নামের ঐ মহিলার পা বেঁয়ে একটা জোঁক তার শরীরে প্রবেশ করল। প্রথমে সে বিষয়টি বুঝতে পারল না। যখন ঐ জোঁকটি তার লিঙ্গের মধ্যে প্রবেশ করতে লাগলো তখন তিনি উপলব্ধি করতে পারলো। তিনি জোঁকটি বের করার জন্য চেষ্টা করলেও সেই সময় তিনি বের করতে পারলেন না। তখন সে চিৎকার শুরু করল পাশে যারা মাছ ধরছিলেন তারা ছুটে এলেন কিন্তু কিছুতেই জোঁকটি বের করতে পারল না। তখন তাকে তরিঘরি করে হাস্পাতালে নিয়ে যাওয়া হল। সেখানেই ডাক্তারগণ সরনা দিয়ে বের করতে সক্ষম হন।বর্তমানে তিনি এখন সুস্থ আছেন।
0 coment rios: